নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন | New NID Application
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে NID Service ওয়েব সাইটে ভিজিট করে নতুন ভোটার আবেদন ফরম ফিলাপ করতে হয়। আবেদনকারীর নাম, জন্ম তারিখ, মোবাইল নাম্বার দিয়ে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করে ব্যক্তিগত তথ্য, পিতার মাতার তথ্য, ঠিকানা ও প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ভোটার নিবন্ধন ফরম ফিলাপ করুন।
মাত্র 16 বছর বয়সেই ভোটার হওয়ার জন্য অর্থাৎ নতুন জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য আবেদন করতে পারবে। নতুন ভোটার নিবন্ধন আবেদন করার পর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র স্থানীয় নির্বাচন কমিশন অফিসে জমা দিলে ৩০ থেকে ৪৫ দিনেই NID Card পেয়ে যাবেন।
অনলাইনে আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করা থেকে শুরু করে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করা পর্যন্ত কি কি করনীয় এবং কোন ভুল গুলো করা যাবেনা, এই সম্পূর্ণ আবেদন প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে দেখানো হবে।
নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে
ব্যক্তি বিশেষ ভোটার আইডি করতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসের কিছুটা পার্থক্য হতে পারে। তবে একজন সাধারণ নাগরিকের নতুন আইডি কার্ড করতে বোর্ড পরিক্ষার সার্টিফিকেট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স কিংবা পাসপোর্ট এগুলোর যেকোন একটি প্রয়োজন। অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ, পিতা মাতার আইডি কার্ডের কপি এবং ঠিকানা যাচাইয়ের জন্য বিদ্যুৎ বিলের কপি।
অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্রের আবেদন করতে যে সকল কাগজপত্রের প্রয়োজন তা লিস্ট অনুসারে দেয়া হলোঃ
- JSC, SSC অথবা HSC কিংবা সমমান পরিক্ষার সার্টিফিকেট।
- জন্ম নিবন্ধন সনদ (অনলাইন থাকতে হবে)
- পিতা মাতার আইডি কার্ডের ফটোকপি।
- গ্যাস, পানি অথবা বিদ্যুৎ বিলের কাগজ।
- চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট (নাগরিকত্ব সনদ)
আবেদনকারীর বয়স খুব বেশি হলে নতুন ভোটার হওয়ার অঙ্গীকারনামা জমা দেয়ার প্রয়োজন হয়। নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করতে আরো কিছু অতিরিক্ত ডকুমেন্টস চাইতে পারে। নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে এবিষয়ে আরো বিস্তারিত জানুন।
ভোটার হওয়ার শর্ত
বাংলাদেশী ভোটার হওয়ার জন্য অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্র পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে। নতুন ভোটার হওয়ার যে সব শর্ত রয়েছে তা ফুলফিল না হলে এনআইডির জন্য আবেদন করা যাবে না।
- বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে
- বয়স ১৬ কিংবা তার বেশি
আরেকটি বড় শর্ত হলো পূর্বে কোন আইডি কার্ড থাকা যাবে না। অনেকের NID Card ভুল থাকার কারনে আবার নতুন আইডি কার্ডের জন্য নিবন্ধন করতে চায়। যা বে-আইনি এবং চাইলেও করা যাবে না।
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার নিয়ম
নতুন ভোটার নিবন্ধনের জন্য nid service ভিজিট করে নিজের নাম ইংরেজিতে, জন্ম নিবন্ধন অনুসারে জন্ম তারিখ লিখে সাবমিট করুন। তারপর মোবাইল নাম্বার যাচাইয়ের OTP দিন এবং একটি ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট নিবন্ধন করুন। একাউন্টে প্রবেশ করে ব্যক্তিগত তথ্য, পিতা মাতার তথ্য ও ঠিকানা দিয়ে আবেদন ফরম সম্পূর্ণ করুন।
অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র আবেদন করার সম্পূর্ণ প্রসেসটি আরো সহজ করার জন্য কয়েকটি ধাপে সাজানো হয়েছে। ধাপে ধাপে ভোটার নিবন্ধন ফরম ফিলাপ করলে বিষয়টি আরো সহজ হবে।
#১ ভোটার নিবন্ধন ওয়েব সাইটে প্রবেশ
ভোটার হতে হলে প্রথমে ভোটার নিবন্ধন ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে হয়। আইডি কার্ড নিবন্ধন করার জন্য https://services.nidw.gov.bd/ লিংকে প্রবেশ করুন। নিচের ছবিতে দেখানো মতো “আবেদন করুন” বাটনে চাপুন।
#২ অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করুন
ভোটার নিবন্ধন অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনার পুরো নাম ইংরেজিতে বড় হাতের অক্ষরে (Capital latter) লিখুন। তারপরের ইনপুট ফিল্ডে আপনার জন্ম তারিখ লিখুন। সকল তথ্য আপনার সার্টিফিকেট / জন্মনিবন্ধন অনুসারে লিখুন।
বর্তমানে আইডি কার্ড, জন্ম নিবন্ধন এবং পাসপোর্টে ইংরেজি নাম Capital latter দিয়ে লেখা হয়। তাই আপনি আপনার নাম বড় হাতের অক্ষরে লিখবেন। এখন সিকিউরিটি ক্যপচাতে দেখানো টেক্সট ইনপুট করে বহাল বাটনে চাপুন।
#৩ মোবাইল নাম্বার যুক্ত করুন
আপনার হাতে থাকা সচল মোবাইল নাম্বারটি প্রদান করুন। এই নাম্বারটিতে আপনার আইডি কার্ডের যাবতীয় মেসেজ আসবে। ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন হলে কিংবা আবেদন সংক্রান্ত তথ্য SMS দিয়ে জানানো হবে।
আপনার মোবাইল নাম্বারটি সঠিক ভাবে লিখা হলে OTP যাচাই করতে বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করুন। মোবাইলে SMS আসতে কিছুটা সময় লাগতে পারে।
#৪ OTP দিয়ে মোবাইল ভেরিফাই করুন
আপনার মোবাইল নাম্বারে 105 হতে মেসেজের মাধ্যমে ৬ সংখ্যার OTP কোড চলে আসবে। এখন মেসেজে থাকা OTP কোডটি বসিয়ে বহালে বাটন চাপুন।
২-৩ মিনিট অপেক্ষা করার পরেও যদি মোবাইলে কোন ভেরিফিকেশন কোড না আসে তাহলে নতুন OTP কোড পেতে “পুনরায় পাঠান” বাটনে ক্লিক করুন। এতেও সমাধান না হলে অন্য একটি নাম্বার ব্যবহার করুন।
#৫ ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড সেট করুন
আপনার Nid Account এ পরবর্তীতে প্রবেশ করার জন্য একটি Username এবং Password সেট করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে ইউজারনেম টি যেন ইউনিক হয়। ভবিষ্যতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করে আইডি কার্ড ডাউনলোড সংশোধন করতে এই ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।
ইউজারনেম কমপক্ষে ৮ ডিজিটের হতে হবে। আপনার ইউজারনেম টিউনিক করার জন্য ইংরেজি অক্ষরের পাশাপাশি সংখ্যা ব্যবহার করতে পারেন। যদি Username Already Exists দেখায় তা হলে আপনার ইউজারনেম টি পরিবর্তন করে ইউনিক করার চেষ্টা করুন।
Note: আপনার এই ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড কোথাও লিপিবদ্ধ করে রাখুন। কারন পরবর্তী সময়ে এই ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে হবে।
এতক্ষন আমরা Bangladesh Election Commission ওয়েব সাইটে ভোটার এনআইডি কার্ডের জন্য একাউন্ট নিবন্ধন করেছি। একটি জাতীয় পরিচয়পত্রে যে সকল তথ্য থাকে এর সবকটি এখন আমাদের একে একে ফিলাপ করতে হবে।
#৬ আবেদনকারীর ব্যক্তিগত তথ্য
ব্যক্তিগত তথ্যের অধিনে যে তথ্য গুলো দিবো তা NID Server এ সংরক্ষিত থাকবে এবং NID Card বা জাতীয় পরিচয়পত্রে প্রিন্ট হবে। তাই যা কিছু লেখবো তা জন্ম নিবন্ধন / পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স অনুসারে ভোটার নিবন্ধন ফরম ফিলাপ করবো।
আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ইনপুট করার জন্য এডিট বাটনে চাপলে নাম, লিঙ্গ, রক্তের গ্রুপ, জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্মস্থান পূরণ করার জন্য ইনপুট ফিল্ড দেখতে পাবেন। আপনার ডকুমেন্টস অনুসারে সঠিকভাবে এই তথ্য গুলো পূরণ করুন।
লক্ষ করলে দেখতে পাবেন আপনার ইংরেজি নাম এবং জন্ম তারিখ ইতোমধ্যে ফিলাপ করা রয়েছে। কারণ আমরা একাউন্ট নিবন্ধনের সময় যে ইংরেজি নাম এবং জন্মতারিখ দিয়েছিলাম তা এখানে আটোমেটিক নিয়ে নিয়েছে।
এখন এই পরযায়ে এসে যদি মনে হয় আপনার ইংরেজি নাম অথবা জন্ম তারিখে ভুল হয়েছে তাহলে এটি বাদ দিয়ে আবার নতুন করে সঠিক তথ্য দিয়ে ভিন্ন নাম্বার ব্যবহার করে একাউন্ট নিবন্ধন করুন।
#৭ পিতার মাতার তথ্য ফিলাপ
আইডি কার্ড নিবন্ধন ফরম খুব সতর্কতার সাথে ফিলাপ করতে হয়। পিতার মাতার তথ্য বিশেষ করে নাম আইডি কার্ডের ফ্রন্ট পেজে ছাপা হয়। তাই এ বিষয়টি আরো বেশি গুরুত্ব সহকারে করতে হবে। প্রথমে পিতার তথ্য পূরণ করার জন্য ইনপুট ফিল্ড দেখতে পাবেন।
পিতার নাম বাংলায় এবং ইংরেজিতে (পিতার আইডি কার্ড অনুসারে) টাইপ করে লিখতে হবে। পিতার আইডি কার্ডের নাম্বার অপশনাল চাইলে দিতে পারেন না দিলেও তেমন সমস্যা নেই। তবে যেহেতু আইডি কার্ড রয়েছে তাই দিয়ে দেয়াই উত্তম।
পিতার তথ্যের মতো মায়ের আইডি কার্ডের তথ্য ফিলাপ করে দিতে হবে। মাতা এবং পিতার উভয়ের বাংলা এবং ইংরেজি নাম দেয়া আবশ্যিক তবে আইডি কার্ডের নাম্বার এবং ভোটার নাম্বার অপশনাল।
পিতা মাতার তথ্য পূরণ করতে যে সকল ইনফরমেশন প্রয়োজন
- পিতা মাতার নাম বাংলায়
- পিতা মাতার নাম ইংরেজিতে
- তাদের আইডি কার্ডের নাম্বার
- মৃত্যু সনদ
আপনার পিতা কিংবা মাতা কেউ যদি মৃত হয় তাহলে পিতা মাতার তথ্য লেখার পাশেই মৃত টিক দেয়ার বক্স দেখতে পাবেন সেটি টিক দিবেন।
#৮ আপনার অভিভাবকের তথ্য
অভিভাবক হিসেবে আপনার পিতা কিংবা মাতার তথ্য দিতে পারেন। তবে আপনার অভিভাবক অন্য কেউ হলে সেটিও দিতে পারেন। অভিভাবকের তথ্য হিসেবে তার নাম এবং NID Card এর নাম্বার দিতে হয়।
তারপর দেখতে পাবেন বড় ভাই, বোনের তথ্য ফিলাপ করার অপশন রয়েছে। এটি সম্পূর্ণ অপশনাল বিষয় চাইলে দিতে পারেন, না দিলেও কোন সমস্যা হবে না।
#৯ বৈবাহিক অবস্থা
আপনি বিয়ে করে থাকলে বৈবাহিক অবস্থা মেনু থেকে বিবাহিত সিলেক্ট করতে হবে। আপনার স্ত্রী অথবা স্বামীর নাম উল্লেখ করতে হবে।
বৈবাহিক অবস্থার মধ্য দিয়ে আমরা নতুন ভোটার নিবন্ধন ফরমের ব্যক্তিগত তথ্য ফিলাপ করলাম। এখন আমাদের অন্যান্য তথ্য অর্থাৎ শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, ধর্ম এসব বিষয় লিপিবদ্ধ করতে পারবো।
#১০ অন্যান্য তথ্য
অন্যান্য তথ্য ফিলাপ করার সময় দেখতে পারবো কিছু বিষয় আবশ্যিক যা ফিলাপ করতেই হবে, কিছু বিষয় অপশনাল যা করা নাকরা ঐচ্ছিক এবং কিছু কিছু তথ্য প্রযোজ্য ক্ষেত্রে পূরণ করতে হবে।
আবশ্যিক | প্রযোজ্য ক্ষেত্রে | অপশনাল |
---|---|---|
শিক্ষাগত যোগ্যতা | অসমর্থতা | TIN নাম্বার |
পেশা | সনাক্তকরণ চিহ্ন | ড্রাইভিং লাইসেন্স |
ধর্ম | টেলিফোন নম্বর | পাসপোর্ট |
উপরের টেবিল থেকে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে শিক্ষাগত যোগ্যতা, ধর্ম এবং পেশাগত তথ্য অবশ্যই দিতে হবে। আপনি যে পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন তা শিক্ষাগত যোগ্যতা ঘরে লিখুন। শারীরিক প্রতিবন্ধি হলে তা ড্রপ ডাউন মেনু থেক বাছাই করুন। এভাবে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে এই ধাপটি সম্পন্ন করুন।
#১১ বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা
আপনার ঠিকানার লেখার জন্য বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা এই ২টি অপশন দেখতে পাবেন। বর্তমান ঠিকানায় আপনার বর্তমান ঠিকানা লিখুন। এই ঠিকানার অন্তরভুক্ত নির্বাচন কমিশ অফিসের আপনার নতুন ভোতার হওয়ার আবেদন জমা দিতে হবে।
ঠিকানা লেখার জন্য ক্রমান্বয়ে বিভাগ > জেলা > উপজেলা > আর.এম.ও > ইউনিয়ন > মহল্লা > ওয়ার্ড নাম্বার > গ্রাম > হোল্ডিং নাম্বার এসব তথ্য ড্রপ ডাউন মেনু থেকে বাছাই করতে হয়। এভাবে আপনার ঠিকানার প্রয়োজনীয় সকল তথ্য ফিলাপ করুন। যদি বর্তমান ঠিকানায় ভোটার হতে চান তাহলে “এই ঠিকানায় ভোটার” বক্সটি টিক দিয়ে দিন।
একইভাবে আপনার স্থায়ী ঠিকানার তথ্য দিয়ে ইনপুট ফিল্ড গুলো পূরণ করুন। আপনি কোন ঠিকানায় ভোটার হতে চান সেটি টিক চিহ্ন দিয়ে নিশ্চিত করে দিন। ভোতার এলাকা হিসেবে স্থায়ী ঠিকানা নিশ্চিত করলে আপনার স্থায়ী ঠিকানার ভোতার তালিকায় নাম আসবে এবং সেখানেই ভোট দিতে হবে।
নতুন ভোটার আবেদন করার জন্য অনলাইনে কোন ডকুমেন্ট আপলোড করতে হয়না। আপনার যে সব কাগজ জমা দিতে হবে তা নির্বাচন কমিশন আফিসে জমা দিতে হবে। তাই এই ধাপটি কিছু না করেই পরবর্তী ধাপে চলে যাবো।
#১২ ভোটার আবেদন জমা দিন
এই পর্যন্ত যা করেছি তা যদি সঠিক তথ্য অনুসারে করে থাকি তা হলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করে আবেদন সাবমিট করতে হবে। এখানে সাবমিট করা মানে চূড়ান্ত নিশ্চিত করন। যদিও nid card বের হওয়ার পরে সেটি সংশোধন করার অপশন রয়েছে, তবুও আমাদের উচিৎ আবেদনের সময় কোন প্রকার ভুল না করা।
আপনার যদি মনে হয় কোথাও কোন ভুল তথ্য দেয়া হয়েছে , তা হলে “পেছনে” নামক বাটনে চেপে পূর্ববর্তি ধাপে যেতে পারবেন। পুনরায় আপনার সঠিক তথ্য দিয়ে আপনার আবেদন চূড়ান্ত সাবমিট করুন। এখানে তারাহুরা না করে সব তথ্য নিশ্চিত হয়ে তারপর সাবমিট করুন।
#১৩ আবেদন কপি ডাউনলোড
অনলাইনে নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র আবেদন সাবমিট করার পর আপনি এই আবেদন কপি ডাউনলোড করার জন্য একটি ডাউনলোড বাটন দেখতে পাবেন। ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে ভোটার আবেদন ফরম / কপি আপনার ডিভাইসে সেভ করুন। আবেদন কপিটি প্রিন্ট করে আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসের সাথে যুক্ত করুন।
#১৪ নির্বাচন কমিশন অফিসে ডকুমেন্টস জমা দিন
আপনার ডাউনলোড করা আবেদন কপি প্রিন্ট কপি, নতুন আইডি কার্ড করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে নিয়ে স্থানীয় নির্বাচন কমিশন অফিসে জমা দিতে হবে। সব থেকে ভালো হয় আপনার ডকুমেন্টস গুলো সত্যায়িত হলে। আবেদন ফরমের ৩৪ নাম্বার কলামে শনাক্তকারীর আইডি কার্ডের নাম্বার ও স্বাক্ষর দিতে হয়। এখানে আপনার এলাকার চেয়ারম্যানের আইডি কার্ডের নাম্বার ও স্বাক্ষর নিবেন।
উপজেলা নির্বাচন অফিসে ভোটার আবেদন ও ডকুমেন্টস জমা দেয়ার পর আপনার আবেদনটি ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা যাচাই বাছাই করবে। সকল তথ্য সঠিক হলে হাতের ছাপ, চোখের রেটিনা ও ছবি তোলার জন্য ডাকা হবে। নির্ধারিত সময়ে আপনার বায়োমেট্রিক তথ্য নেয়া হবে।
হাতের আঙ্গুলের ছাপ ও ছবি তোলার পর 15-45 দিনের মধ্যে আইডি কার্ডের আবেদন অনুমদিত হয়ে যায়। এনআইডি কার্ড অনলাইন হয়ে গেলে মোবাইলে মেসেজ করে তা জানিয়ে দেয়া হবে। তখন অনলাইন থেকে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করে যেকোন কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।
একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন | Register Now |
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস | প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস |
NID ডাউনলোড | NID Card ডাউনলোড |